Aassalamu alikum how are you I hope you are all well. All the praise to Allah subhanahu oatala.I am Abu Saeid Studying MS in Food Processing and Preservation in Hajee Muhammad Danesh Science and Technology University, Dinajpur. Stay in Zia hall room no#226# 1st floor in HSTU campus, Basher hat, Dinajpur.

POSTS\\\\

Saturday, March 16, 2013

আদ সম্প্রদায়ের অধিবাসী



আদ সম্প্রদায়ের অধিবাসী

অগাষ্ট 13, 2011 by সরল পথ
    আর স্মরণ কর আদ সম্প্রদায়ের ভাইয়ের (হুদের) কথা, যখন সে
    আহকাফের স্বীয় সম্প্রদায়কে সতর্ক করেছিল আর এমন
    সতর্ককারী তার পূর্বে এবং পরেও গত হয়েছে যে, তোমরা আল্লাহ
    ছাড়া আর কারও ইবাদত করো না নিশ্চয় আমি তোমাদের ওপর
    এক ভয়াবহ দিনের আজাবের আশংকা করছিতারা বলল, ‘তুমি
    কি আমাদেরকে আমাদের উপাস্যদের থেকে নিবৃত করতে
    আমাদের নিকট এসেছ? তুমি যদি সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত হও
    তাহলে আমাদেরকে যার ভয় দেখাচ্ছ তা নিয়ে এসো
    অতঃপর যখন তারা তাদের উপত্যকার দিকে মেঘমালা দেখল
    তখন তারা বলল, ‘ মেঘমালা আমাদেরকে বৃষ্টি দিবে’ (হুদ
    . বলল,) বরং এটি তা- যা তোমরা ত্বরান্বিত করতে
    চেয়েছিলে এক ঝড়, যাতে যন্ত্রণাদায়ক আজাব রয়েছে ফলে
    তারা এমন (ধ্বংস) হয়ে গেল যে, তাদের আবাসস্থল ছাড়া আর
    কিছুই দেখা যাচ্ছিল না এভাবেই আমি অপরাধী কওমকে
    প্রতিফল দিয়ে থাকি (আহকাফ, ৪৬ : ২১-২২, ২৪-২৫)

কুরআন মাজিদের ভাষ্যকাররা বলেন, ‘আদ সম্প্রদায়ের একটি অংশ প্রথম
আজাব ধ্বংস থেকে বেঁচে গিয়েছিল এবং অন্যান্য শহরে বসতি স্থাপন
করেছিল তাদেরকেআদে উখরাবা পরবর্তী আদ হিসেবে আখ্যা দেয়া
হয় তারাও তাদের নবীদের বিরুদ্ধাচারণ করেছিল এবং পূর্ববর্তী আদ
জাতির ন্যায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল

একটি আমেরিকান মুসলিম সাময়িকী ‘ The Message’ এর ১৯৯২
সালের মার্চ সংখ্যায় রিপোর্ট করা হয়, দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার
ভূতত্ত্ববিশারদদের একটি টিম সম্প্রতি আদ সম্প্রদায়ের শহরের
ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করেছে যারা ছিল ছামুদ সম্প্রদায়ের সমসাময়িক
কুরআন মাজিদ চব্বিশটি ভিন্ন ভিন্ন স্থানে এই সম্প্রদায়ের কথা উল্লেখ
করেছে বিশ্বের সকল ধর্মগ্রন্থের মধ্যে কেবল কুরআন মাজিদই এই শহর
তার অধিবাসী সম্পর্কে কথা বলেছে বাইবেলের পুরাতন নতুন
সমাচার (Old and New Testaments) এদের সম্পর্কে নিরব না
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আর না যারা তার চারপাশে
বসবাস করত তাদের কেউ কখনো মরুভূমির প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত সেই
দূরবর্তী এলাকা সফর করেছিল এমনকি যদি কেউ এই অঞ্চলটি সফর
করেও থাকে, তবু সে এই শহর সম্পর্কে জানতে পারত না কেননা, তা
গভীর বালির নিচে চাপা পড়ে ছিল

ইহুদি, খৃস্টান নাস্তিকরা বলে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-
কুরআন মাজিদের রচয়িতা যাহোক, কেউ কথার ব্যাখ্যা দিতে পারে না
যে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই অভাবিত জ্ঞান কিভাবে
লাভ করেছিলেন? বাস্তব কথা হল, আল্লাহ তাআলাই মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ওপর এই জ্ঞান নাজিল করেছিলেন, তাঁর শাশ্বত
আসমানি বার্তার উজ্জ্বল প্রমাণ স্বরূপ

মূলঃ আল-কুরানের ১৬০ মুজিজা রহস্য

No comments:

Post a Comment

.

.
..
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

BreaKingNew:

^ Back to Top